ad
ঈদের আগে মার্চ মাসের বেতন পাচ্ছেন না ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রায় ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারীর মার্চ মাসের বেতন ঈদের আগে দেওয়া হচ্ছে না। [...]

এসএসসি পরীক্ষা : শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১৫ জরুরি নির্দেশনা

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে কয়েকটি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।...

স্বাধীনতা দিবসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেসব কর্মসূচি পালনের নির্দেশ

দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অগামী ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ও ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে কর্মসূচি...

২০২৬ সাল থেকে ৭২৯ স্কুলে ষষ্ঠ-অষ্টম শ্রেণিতে ভর্তি বন্ধের নির্দেশ

শিক্ষানীতি ২০১০ অনুসারে প্রাথমিক শিক্ষা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছিল বিগত আওয়ামী লীগ সরকার।...

৩ মার্চ : ইতিহাসের এই দিনে যা ঘটেছিল
কালের গহ্বরে হারিয়ে যায় সময়। আর এই সময়ে ঘটে চলে নানা ঘটনা। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ইতিহাস চিন্তা, চেতনা ও প্রেরণার উৎস। ইতিহাসই আমাদের পথ দেখায় নতুন নতুন দিগন্তের। ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায়, পৃথিবীকে আলোকিত করেছেন অনেক জ্ঞানী-গুণী। বিশ্বজুড়ে ঘটেছে গুরুত্বপূর্ণ অনেক ঘটনা। তবে সব ঘটনা ইতিহাসে ঠাঁই হয় না। আজ সোমবার, ০৩ মার্চ ২০২৫। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়। ঘটনাবলি : ১৫৭৫ - তুকারয়ের যুদ্ধে মুঘল সম্রাট আকবরের বাহিনী বাংলার বাহিনীকে পরাজিত করে। ১৭০৭ - মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যু হয়। যুবরাজ মুয়াজ্জম আওরঙ্গজেবের উত্তরাধিকারীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন ও বাহাদুর শাহ (প্রথম) নাম ধারণ করেন। ১৮৬১ - রাশিয়ায় ভূমিদাস প্রথা বিলুপ্তি করা হয়। ১৮৭৮ - যুদ্ধ অবসানের পর রুশ-তুর্কি শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর। ১৯০৬ - অনুশীলন সমিতির মুখপাত্র ‘যুগান্তর’ প্রকাশিত হয়। ১৯২৪ - তুরস্কের জাতীয় পরিষদ কর্তৃক খিলাফত বিলুপ্ত ঘোষণা। ১৯৪৯ - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিম্ন কর্মচারীদের ধর্মঘট। ১৯৬৫ - শহীদ সোহরাওয়ার্দীর বড় ভাই বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ শিল্পকলা বিশারদ শাহেদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যু। ১৯৬৯ - ভারতে প্রথম দ্রুতগামী রাজধানী এক্সপ্রেস ট্রেন (হাওড়া ও নতুন দিল্লীর মধ্যে) চালু হয়। ১৯৭১ - ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি’ - কবিগুরু বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচয়িত এই গানটিকে ঢাকা শহরের পল্টন ময়দানে ঘোষিত ইশতেহারে বাংলাদেশের প্রস্তাবিত জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৭১ - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয়। ১৯৭২ - বাংলাদেশ রাইফেলস প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭২ - বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় শ্রীলঙ্কা ও সোয়াজিল্যান্ড। ১৯৭৪ - তুর্কি ডিসি -১০ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ৩৪৬ জন নিহত। ১৯৭৬ - বাঙালি জাতীয়তাবাদের পরিবর্তে বাংলাদেশ সরকার ‘বাংলাদেশী’ জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন করেন। ১৯৭৮ - জাতীয় স্মৃতিসৌধের নকশা অনুমোদন। ১৯৯১ - এস্তোনিয়া ও লাতভিয়া সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পক্ষে ভোট দেয়। ২০০৫ - রাজধানীতে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নসহ যানজট নিরসনের অংশ হিসেবে ২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ সদরঘাট আশুলিয়া নৌপথ উদ্বোধন। (বাংলাদেশ) জন্ম : ১৮৩৯ - ভারতের মহান উদ্যোগপতি ও টাটা গ্রুপের সংস্থাপক জামশেদজী টাটা। ১৮৪৫ - গেয়র্গ কান্টর, জার্মান গণিতবিদ ও দার্শনিক। ১৮৪৭ - আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল, স্কটিশ বিজ্ঞানী এবং উদ্ভাবক। ১৮৯৩ - প্যারীমোহন সেনগুপ্ত বাঙালি কবি প্রবন্ধকার ও শিশুসাহিত্যিক। ১৮৯৯ - বাংলা চলচ্চিত্রের স্বনামধন্য কমিক অভিনেতা তুলসী চক্রবর্তী।  ১৯০৮ - শক্তিরঞ্জন বসু, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের কর্মী ও সমাজসেবী। ১৯৩১ - উস্তাদ গোলাম মুস্তফা খান, ভারতের হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সংগীত শিল্পী। ১৯৫০ - শেখ সাদী খান, বাংলাদেশী সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক। মৃত্যু : ১৫৮১ - চতুর্থ শিখ গুরু রামদাসের মৃত্যু। ১৭০৩ - রবার্ট হুক, প্রকৃতি দার্শনিক ,স্থপতি ও বহুশাস্ত্রবিদ। ১৭০৭ - আওরঙ্গজেব, মুঘল সম্ৰাট। ১৯৮৩ - এর্জে, বেলজীয় কমিক্স লেখক ও চিত্রকর। ১৯৯২ - সুকুমার সেন, শিক্ষাবিদ, ভাষাবিদ ও গবেষক। ২০০০ - ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের বিপ্লবী বিমল দাশগুপ্ত। ২০১৬ - মার্টিন ক্রো, নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার, ধারাভাষ্যকার ও লেখক। ২০২০ - শুদ্ধানন্দ মহাথের, বাংলাদেশী বৌদ্ধ ভিক্ষু ও বৌদ্ধ ধর্মীয় পণ্ডিত। ২০২৩ - ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়, পাণ্ডব গোয়েন্দা সিরিজের গোয়েন্দাসাহিত্য খ্যাত ভারতীয় বাঙালি সাহিত্যিক।
সাংবাদিকতা সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান অর্জনে প্রশিক্ষণ অত্যন্ত জরুরি : খুবি উপাচার্য
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম বলেছেন, সাংবাদিকতা বিষয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি বাস্তব জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জনে প্রশিক্ষণ অত্যন্ত জরুরি। সমাজের অনেক সাংবাদিক আছেন, যাদের বিষয়ভিত্তিক প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান না থাকলেও বাস্তবতার আলোকে তারা এতটাই সমৃদ্ধ হয়েছেন যে, তাদের নিয়ে সমাজ গর্বিত। সাংবাদিকরা তাদের কর্মের মাধ্যমে মানুষের মাঝে বেঁচে থাকেন। রবিবার (২ মার্চ) খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের সম্মেলনকক্ষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (খুবিসাস) আয়োজিত ‘পেশাগত দক্ষতা ও ক্যারিয়ার বিষয়ক’ প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ড. রেজাউল করিম বলেন, প্রতিটি একাডেমিক প্রতিষ্ঠানই ইন্ডাস্ট্রি। এখান থেকে প্রতিবছর দক্ষ জনশক্তি শিক্ষালাভ করে বের হয়। স্ব স্ব পেশায় নিয়োজিত হয়ে তারা দেশ ও জাতির উন্নয়নে অংশ নেন। পেশাগত জীবনে তারা যদি সঠিক কর্মস্থল না পান এবং কর্মস্থলে নিজেদের সক্ষমতার প্রমাণ দিতে না পারেন, তাহলে সেই প্রতিষ্ঠানের সফলতা বলতে কিছু থাকে না। তাই উপাচার্য খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস রিপোর্টারদের সাংবাদিকতায় ভবিষ্যৎ গঠনে একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি এ ধরনের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বাস্তব জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জনে গুরুত্বারোপ করেন। প্রশিক্ষণে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হারুনর রশীদ খান। তিনি বলেন, সাংবাদিকতা শুধু খবর সংগ্রহ নয় বরং এটি সমাজ পরিবর্তনের শক্তিশালী মাধ্যম। তাই শিক্ষার্থীদের দায়িত্বশীল সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। যাতে তাদের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আসে এবং সমাজ তাতে উপকৃত হয়। বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তৃতা করেন ছাত্র বিষয়ক পরিচালক প্রফেসর ড. মো. নাজমুস সাদাত। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের লেখনীর একটা সুদূরপ্রসারী ইমপ্যাক্ট রয়েছে। পজিটিভ ইমপ্যাক্ট যেমন মানুষের জীবনমান উন্নয়ন করে, তেমনি নেগেটিভ ইমপ্যাক্ট একটি জীবনকে ওলট-পালট করে দিতে পারে। তাই সাংবাদিকদের নিয়মনীতি মেনে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার মাধ্যমে সমাজের অন্যায়-অবিচার তুলে ধরা উচিত। প্রশিক্ষণে রিসোর্স পারসন হিসেবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের সহকারী অধ্যাপক মো. মাহদী-আল-মুহতাসীম নিবিড় ‘সাংবাদিকতায় নৈতিকতা ও আচরণবিধি’, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডট কমের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মাল্টিমিডিয়া হেড সুলাইমান নিলয় ‘ক্যাম্পাসে স্বপ্নের রিপোর্টিং: প্রস্তুতি ও বাস্তবায়ন’ এবং নূরা হেলথ বাংলাদেশ এর হেলথ কমিউনিকেশন লিড ওয়াহিদা জামান সিথি ‘প্রফেশনাল সিভি রাইটিং’ বিষয়ে টেকনিক্যাল সেশন পরিচালনা করেন।  প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষকদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন উপ-উপাচার্য। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন খুবিসাস সাধারণ সম্পাদক সুমাইয়া আক্তার। এ প্রশিক্ষণে সাংবাদিক সমিতির সদস্য, সহযোগী সদস্য এবং সাংবাদিকতায় আগ্রহী শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। পরে তাদের অংশগ্রহণে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়াতে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
২০২৬ সাল থেকে ৭২৯ স্কুলে ষষ্ঠ-অষ্টম শ্রেণিতে ভর্তি বন্ধের নির্দেশ
আগামী ২০২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে এসব স্কুলে ৬ষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণিতে ভর্তি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। [...]
এসএসসি পরীক্ষা : শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১৫ জরুরি নির্দেশনা
চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষা আগামী ১০ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) শুরু হবে। [...]
ঈদের আগে মার্চ মাসের বেতন পাচ্ছেন না ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রায় ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারীর মার্চ মাসের বেতন ঈদের আগে দেওয়া হচ্ছে না। [...]
স্বাধীনতা দিবসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেসব কর্মসূচি পালনের নির্দেশ
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অগামী ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ও ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে কর্মসূচি পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংগীত পরিবেশন, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, আলোচনা সভা, কুচকাওয়াজসহ অন্যান্য কর্মসূচি পালন করতে হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস এবং ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন সংক্রান্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য এ অধিদপ্তরের আওতাধীন সব দপ্তর ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে বলা হলো। যেসব কর্মসূচি পালন করতে হবে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালন উপলক্ষ্যে সুবিধাজনক সময়ে স্কুল ও কলেজসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে গণহত্যা ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভার আয়োজন করতে হবে। ২৬ মার্চ সকাল ৯টায় দেশের সব বিভাগ, জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের সমাবেশ ও কুচকাওয়াজ। ২০ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত সুবিধাজনক সময়ে জাতীয় পর্যায়ে রচনা ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতার আয়োজন। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা করতে হবে। ২৬ মার্চ সাধারণ ছুটি ঘোষিত হলেও এদিনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে উদযাপনের জন্য সব সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। ২৬ মার্চ সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও ছাত্র-ছাত্রীদের সমাবেশ ও কুচকাওয়াজে বাস্তবায়নকারী সংস্থার চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষার্থীর উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়াও ২৬ মার্চ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত এবং বেসরকারি ভবন-স্থাপনাগুলোতে আলোকসজ্জা করতে হবে। সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত এবং বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন (ওই দিন সূর্যোদয়ের সঙ্গে-সঙ্গে) করতে হবে।
মাদ্রাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের ঈদুল ফিতরের বোনাসের চেক ছাড়
মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে শিক্ষকদের ঈদ বোনাসের চেক ছাড় করে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। [...]